আউচপাড়াই ঘরে ঘরে দেশি -বিদেশি জাতের কবুতর পালন স্বাবলম্বী অনেকেই
আশিক ইসলাম:স্টাফ রিপোটার বাগমারা টাইমসঃ
ছোটবেলায় পশু-পাখী পালনের প্রতি আগ্রহ বা শখ অনেকেরই থাকে। কিন্তু বড় হলে নানান কারণে এই আগ্রহ হারিয়ে যায় কিংবা সময় বের করা কঠিন হয়ে যায়। কিন্তুু ছোটবেলায় যেটি শখের বসে করা হতো, বড় হয়ে অনেকেই কিন্তুু সেটিকে আয়ের উৎস হিসেবে কাজে লাগিয়ে থাকেন। এমনই এক আয়বর্ধক সৌখিনতার নাম কবুতর পালন। তবে এবার
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার আউচপাড়া ইউনিয়নের খালগ্রাম,কোন্দা,রক্ষিতপাড়া, পালোপাড়া,সাইধাড়া, বিষ্ণপুর, মুগাইপাড়া,হাট গাঙ্গোপাড়া,হাটখুজিপুর ইত্যাদি যেখানেই যাই চোখে পড়ে দেশি -বিদেশী সিরাজী,গোলা,মুখ্খি,ময়ুরী,জালালী,ডাউক,গিরীবাজ,লাক্ষা, ইত্যাদি আরও নানান জাতের কবুতর।
মুগাইপাড়া গ্রামের মো:খোকার খামারে গেলে দেখা যাই বিদেশি জাতের কবুতর বেশী। আরও অনেক খামারের অবস্থা একই। বাংলাদেশে ২০ প্রজাতির কবুতর দেখা যাই।এক জোড়া কবুতর বছরে কমপক্ষে ১২ জোড়া বাচ্চা দেয়। আর এক একটি কবুতর প্রায় ১২-১৫ বছর বেঁচে থাকে। এছাড়া কবুতরের রোগব্যাধিও কম হয়। তবে ঠান্ডা এবং বৃষ্টি কবুতরের জন্য রোগব্যাধী বয়ে আনে। তবে বিশেষ ক্ষেত্র ছাড়া কবুতরের তেমন রোগব্যাধি দেখা যাই না। তবে এসব খামারীরা বলেন সরকার থেকে যদি তাদের স্বল্প ঝণ ব্যবস্থা করা হয় তাহলে আগামিতে কবুতরের উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে সেই সাথে জনগনের চাহিদা মিটবে।